বিভিন্ন দেশের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হবে। তাই যদি আপনি ইতালি, কানাডা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপান অন্যান্য দেশের স্টুডেন্ট ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে চান তাহলে নিম্ন বর্ণিত তথ্যগুলো মনোযোগের সাথে পড়ুন।স্টুডেন্ট ভিসা সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের তথ্য জানতে কল করুন এই নাম্বারে: +8801400001103, +8801400001101, +8801400001102, +8801400001104

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা

শিক্ষার্থী ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে:

  • আবেদনকারীকে বাংলাদেশের সরকার অনুমোদিত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়মিত শিক্ষার্থী হিসেবে ভর্তি হতে হবে।
  • গবেষণার জন্য আবেদন করা হলে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন থাকতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়া

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করার দুটি পদ্ধতি রয়েছে:

  • অনলাইন আবেদন: অনলাইন MRV আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে।
  • ম্যানুয়াল আবেদন: নির্ধারিত ফরমে আবেদন করা যাবে।

উভয় পদ্ধতির জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো হলো:

  • সঠিকভাবে পূরণ ও স্বাক্ষরিত ভিসা আবেদন ফরমের প্রিন্টেড কপি।
  • আবেদনকারীর স্বাক্ষরসহ আবেদনপত্র।
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডসহ ২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
  • মূল পাসপোর্ট (ন্যূনতম ৬ মাসের মেয়াদ ও দুটি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে) এবং ছবির পৃষ্ঠার ফটোকপি।
  • বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া আমন্ত্রণপত্র বা অফার লেটার।
  • সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে ঘোষণাপত্র বা সুপারিশ পত্র।
  • ব্যাংক গ্যারান্টি সম্পর্কিত কাগজপত্র।
  • আবেদন ফি প্রদান এবং আবেদনপত্র ব্যক্তিগতভাবে জমা দিতে হবে।

শিক্ষার্থী ভিসার মেয়াদ

শিক্ষার্থী ভিসা সাধারণত একাধিক এন্ট্রি সুবিধাসহ সর্বোচ্চ ১ বছরের জন্য প্রদান করা হয়। তবে, প্রয়োজন হলে অভিবাসন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর (DIP) থেকে ভিসার মেয়াদ কোর্সের সময় পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। মনে রাখতে হবে:

  • ভিসার বৈধতা শুরু হবে ইস্যুর তারিখ থেকে।
  • ভ্রমণের নির্ধারিত তারিখের সাথে ভিসার বৈধতার সম্পর্ক নেই।
  • ভিসা ইস্যু হওয়ার পর পাসপোর্টে ভিসা স্টিকারের একটি মুদ্রিত অনুলিপি যুক্ত করা হবে।
  • বানান ভুল বা অসংগতি থাকলে তা আবেদনকারীকে নিজ দায়িত্বে পরীক্ষা করতে হবে।
  • অনলাইন আবেদন পূরণের সময় ম্যাক পিসি ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
  কানাডা ভিজিট ভিসা খরচ

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ইতালি

ইতালি, ইউরোপের একটি জনপ্রিয় দেশ, শিক্ষার্থীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা, এবং তুলনামূলক কম খরচের কারণে এটি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। তবে ইতালিতে পড়াশোনা করতে চাইলে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা থাকা আবশ্যক। এই ভিসা পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদনকারীর কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। নিচে প্রধান যোগ্যতার তালিকা উল্লেখ করা হলো:

  • আবেদনকারীর বয়স ন্যূনতম ৬ বছর হতে হবে।
  • ইতালির কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ভর্তি নিশ্চিতকরণের অফার লেটার থাকতে হবে।
  • শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্য বীমা আবশ্যক।
  • আবেদনকারীর আর্থিক সক্ষমতা প্রমাণের জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
  • ভিসার মেয়াদ সাধারণত ৫ বছর হয়, তবে এটি কোর্সের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নির্ধারিত হয়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • পাসপোর্ট
  • সাম্প্রতিক ছবি
  • জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র
  • ইতালির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষার মেডিকেল সার্টিফিকেট
  • পূর্ববর্তী শিক্ষার একাডেমিক সার্টিফিকেট
  • শিক্ষকের লেখা রিকমেন্ডেশন লেটার
  • প্রয়োজন হলে আইইএলটিএস স্কোর

স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং

  • নিজে নিজে ভিসার আবেদন:
    আপনি চাইলে নিজের উদ্যোগে আবেদন করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে, প্রথমে ইতালির দূতাবাসে যোগাযোগ করে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। ভিসার জন্য কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর দূতাবাস আপনার সাক্ষাৎকার নেবে। আবেদন অনুমোদিত হলে আপনি ভিসা পাবেন।
  • এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন:
    অনেকে পেশাদার এজেন্সির সাহায্য নিয়ে ভিসা প্রসেস করেন। এজেন্সি আপনার কাগজপত্র প্রস্তুত থেকে শুরু করে পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। এই পদ্ধতিতে সময় সাশ্রয় হয়, তবে এতে অতিরিক্ত খরচ পড়ে।

স্টুডেন্ট ভিসার খরচ

  • নিজে প্রসেস করলে:
    খরচ প্রায় ৫০,০০০ টাকা বা এর একটু বেশি হতে পারে।
  • এজেন্সির মাধ্যমে:
    এ ক্ষেত্রে খরচ ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।

সঠিক গাইডলাইন ও পরামর্শ

ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করার আগে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্য নেওয়া উচিত। যারা ইতোমধ্যে ইতালিতে পড়াশোনা করছেন, তাদের অভিজ্ঞতা আপনাকে সঠিক গাইডলাইন পেতে সাহায্য করবে।

  সৌদি আরব ভিসা চেক অনলাইন বাংলাদেশ

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা কানাডা

কানাডা হলো বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্যস্থল শিক্ষার্থীদের জন্য। উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা, আধুনিক জীবনযাত্রা এবং নিরাপদ পরিবেশ শিক্ষার্থীদের কাছে এই দেশকে অত্যন্ত আকর্ষণীয় করে তুলেছে। তবে কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদনের আগে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ যোগ্যতা ও ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখতে হবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

  • ৬ মাস মেয়াদি বৈধ পাসপোর্ট:
    ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ ন্যূনতম ছয় মাস থাকতে হবে।
  • আইইএলটিএস স্কোর:
    কানাডার বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ প্রয়োজন। ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য এই পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সনদপত্র:
    আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণস্বরূপ এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার সনদপত্র জমা দিতে হবে।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ:
    পরিচয় প্রমাণের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দেওয়া আবশ্যক।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রশংসাপত্র:
    আপনার পূর্ববর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত প্রশংসাপত্র ভিসার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট:
    ভিসার জন্য আবেদনকারীর কোনো অপরাধমূলক কার্যক্রমে জড়িত না থাকার প্রমাণপত্র প্রয়োজন।
  • মেডিকেল রিপোর্ট:
    আপনার শারীরিক সুস্থতার প্রমাণের জন্য একটি বৈধ মেডিকেল রিপোর্ট জমা দিতে হবে।

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা আমেরিকা

আমেরিকায় পড়াশোনার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর। তবে এই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে আপনাকে কিছু বিশেষ যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। সকল শিক্ষার্থী আমেরিকা গিয়ে পড়াশোনা করতে পারে না। কারণ আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতার মাপকাঠি রয়েছে।

IELTS স্কোরের গুরুত্ব: 

আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো উচ্চ IELTS স্কোর। এটি প্রমাণ করে যে, আবেদনকারী ইংরেজি ভাষায় দক্ষ।

  • IELTS স্কোর যত বেশি হবে, তত বেশি আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা।
  • এটি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ।

পড়াশোনার খরচ এবং স্কলারশিপ:

আমেরিকায় পড়াশোনার খরচ অনেক বেশি। তবে, স্কলারশিপ পেলে খরচের বড় অংশ কমানো সম্ভব।

  • স্কলারশিপের আবেদন কার্যক্রম শুরু হলে অবিলম্বে আবেদন করা উচিত।
  • স্কলারশিপ পেলে মাসিক বেতন, হোস্টেল খরচ এবং অন্যান্য ফি সহজেই পরিচালনা করা সম্ভব।

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন করতে হলে সঠিক কাগজপত্র জমা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। সঠিক কাগজপত্র জমা দিলে ১২ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ভিসা প্রস্তুত হয়ে যায়।

  • স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফরম
  • বৈধ পাসপোর্টের ফটোকপি
  • ভোটার আইডি কার্ড বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি
  • চারিত্রিক/নাগরিক সনদপত্র
  • ঠিকানার প্রমাণস্বরূপ গ্যাস/পানি/বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি
  • IELTS স্কোর সার্টিফিকেট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র
  • করোনা ভ্যাকসিনের টিকা কার্ড
  • অফার লেটার
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • মেডিকেল রিপোর্ট

স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং সময়:সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট ঠিক থাকলে এবং আবেদন সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে ১২ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা প্রস্তুত হয়ে যায়।

  সৌদি ভিসা চেক করার লিংক

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা অস্ট্রেলিয়া

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • পাসপোর্ট (মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকতে হবে)
  • ব্যাংক ড্রাফট (ভিসা আবেদন ফি পরিশোধের জন্য)
  • অ্যাপ্লিকেশন কভার শিট ও চেকলিস্ট
  • সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP)
  • IELTS ফলাফল (মেয়াদ দুই বছরের নিচে থাকতে হবে)
  • অফার লেটার
  • পরিবার প্রমাণপত্র
  • শিক্ষা সনদ
  • আর্থিক প্রমাণপত্র

জমা দেওয়ার নিয়ম

  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দুটি সেটে বিভক্ত করে VFS এ জমা দিতে হবে।
  • কাগজপত্রের মূল কপি এবং ফটোকপি একসাথে জমা দিতে হবে।
  • বাংলায় থাকা কাগজপত্র ইংরেজিতে অনুবাদ করে সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে।

সাক্ষাৎকার প্রক্রিয়া

কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর আবেদনকারীর আঙুলের ছাপ এবং ডিজিটাল ছবি নেওয়া হয়।

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা জাপান

জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন অনেকের মনেই জাগে। বিশ্বমানের শিক্ষা, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং অনন্য সংস্কৃতির কারণে জাপান শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি দেশ।

জাপানে উচ্চশিক্ষার পূর্বশর্ত

জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য নিচের প্রধান শর্তগুলো পূরণ করতে হয়:

  • টোফেল (iBT): ন্যূনতম ৭২ স্কোর
  • IELTS ব্যান্ড: ৫.৫ বা তার বেশি
  • জাপানি ভাষা দক্ষতা (ঐচ্ছিক)

ইজেইউ (EJU) পরীক্ষা

জাপানের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে ইজেইউ স্কোর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

  • জাপানি ভাষা দক্ষতা
  • একাডেমিক বিষয় (বিজ্ঞান, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান)
  • বিজ্ঞান বিভাগ: পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, এবং জীববিজ্ঞান

জেএলপিটি (JLPT) পরীক্ষা

  • পাঁচটি স্তর রয়েছে: এন১ থেকে এন৫।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এন২ স্তর সাধারণত প্রয়োজন।

জাপানের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়

  • ইউনিভার্সিটি অব টোকিও
  • কিয়োটো ইউনিভার্সিটি
  • ওসাকা ইউনিভার্সিটি
  • টোকিও ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
  • তোহোকু ইউনিভার্সিটি
  • কিউশু ইউনিভার্সিটি
  • নাগোয়া ইউনিভার্সিটি
  • হোক্কাইডো ইউনিভার্সিটি
  • ওয়াসেদা ইউনিভার্সিটি

চাহিদাসম্পন্ন কোর্সসমূহ

  • প্রকৌশল ও প্রযুক্তি
  • ডেটা সায়েন্স
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
  • কম্পিউটার সায়েন্স
  • স্থাপত্য
  • হেল্থকেয়ার ও মেডিসিন
  • পরিবেশ বিজ্ঞান

ভর্তির প্রক্রিয়া

জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বছরে তিনটি ভর্তির মৌসুম পালন করে:

  • স্প্রিং
  • সামার
  • ফল

আবেদন করার নিয়ম

বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদন জমা দিতে হয়।

  • একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট এবং সনদ
  • ইজেইউ এবং জেএলপিটি স্কোর
  • টোফেল বা IELTS স্কোর
  • রিকমেন্ডেশন লেটার
  • স্টেটমেন্ট অব পার্পাস
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • আর্থিক নথিপত্র