কম খরচে ইউরোপ ভিসা পাওয়ার উপায়

ইউরোপ ভিসা আবেদন

ইউরোপে যাত্রা করার জন্য প্রথম ধাপ হলো ভিসা আবেদন। ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নির্ভর করে আপনি কোন দেশের জন্য আবেদন করছেন। শেঞ্জেন ভিসা বেশিরভাগ ইউরোপিয়ান দেশে ভ্রমণের জন্য প্রধান ভিসা হিসেবে ব্যবহার হয়। শেঞ্জেন ভিসা দিয়ে আপনি ২৬টি ইউরোপীয় দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। ভিসা আবেদনের জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া মেনে চলা প্রয়োজন হয়, যা সঠিকভাবে জানা না থাকলে আপনার জন্য অসুবিধা হতে পারে।

ভিসা আবেদনের ধাপসমূহ:

• পাসপোর্ট কপি: আপনার বৈধ পাসপোর্টের ফটোকপি ভিসা আবেদনের জন্য জমা দিতে হবে।
• পাসপোর্ট সাইজের ছবি: ভিসা ফরমের সাথে আপনার সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি সংযুক্ত করতে হবে।
• ব্যাংক স্টেটমেন্ট: গত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ভিসা অফিসারদের দেখাতে হবে, যা আপনার আর্থিক অবস্থার প্রমাণ প্রদান করবে।
• ব্যাংক সোলভেন্সি সার্টিফিকেট: আপনার ব্যাংক থেকে একটি সোলভেন্সি সার্টিফিকেট নিতে হবে, যা আপনার পর্যাপ্ত অর্থের প্রমাণ দেবে।
• ট্রেড লাইসেন্স ও টিন সার্টিফিকেট: ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এবং টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
• ভিজিটিং কার্ড (যদি থাকে): আপনার প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড জমা দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।
• লীভ লেটার: চাকরিজীবীদের জন্য অফিস থেকে লীভ লেটার জমা দেওয়া প্রয়োজন।

ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ

ভিসা প্রক্রিয়াটি নিজে করতে গেলে কিছুটা জটিল মনে হতে পারে, সেক্ষেত্রে আপনি একজন অভিজ্ঞ ভিসা এজেন্ট বা ট্রাভেল এজেন্সির সহায়তা নিতে পারেন। বাংলাদেশে এমন অনেক ভিসা এজেন্সি আছে যারা সাফল্যের সাথে ইউরোপ ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। তবে এজেন্সি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে:

• বিশ্বস্ততা: প্রথমে নিশ্চিত হোন যে এজেন্সিটি বিশ্বস্ত ও অভিজ্ঞ।
• ট্র্যাক রেকর্ড: এজেন্সিটির পূর্ববর্তী কাজের রেকর্ড যাচাই করুন। তাদের মাধ্যমে কতজন ভিসা পেয়েছেন তা জেনে নিন।
• খরচ: এজেন্সির সেবার খরচ কেমন তা যাচাই করুন। অনেক সময় বেশি খরচে ভিসা পাওয়ার আশ্বাস দেয়, যা আসলে প্রয়োজনীয় নয়।

কম খরচে ইউরোপ ভিসা (৮০০০ টাকা)

অনেকেই মনে করেন ইউরোপ ভিসা পেতে অনেক অর্থের প্রয়োজন। তবে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে আপনি কম খরচে ভিসা পেতে পারেন। কিছু এজেন্সি সাশ্রয়ী মূল্যে, মাত্র ৮,০০০ টাকায় ভিসা প্রসেসিং সেবা দিয়ে থাকে। এই খরচে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার অধিকাংশ কাজ সম্পন্ন হয়। আপনার বাজেট অনুযায়ী এজেন্সির সেবা গ্রহণ করতে পারেন।

ফ্লাইওয়ে ট্রাভেলস (IATA) কম খরচে ইউরোপ ভিসা প্রসেসিং সেবা দিয়ে থাকে। তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনি সহজে এবং সাশ্রয়ী মূল্যে ভিসা পেতে পারেন।

ইউরোপ ভিসা প্রসেসিং

ইউরোপ ভিসা প্রক্রিয়া বেশ কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়। এই প্রক্রিয়াগুলি যত সঠিকভাবে অনুসরণ করবেন, তত সহজে এবং দ্রুত আপনি ভিসা পেতে সক্ষম হবেন। ভিসা প্রসেসিং-এর জন্য যেসব কাগজপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে তা উল্লেখ করা হলো:

• পাসপোর্ট কপি: আপনার পাসপোর্টের প্রথম ও শেষ পৃষ্ঠার কপি জমা দিতে হবে।
• পাসপোর্ট সাইজের ছবি: ২-৩টি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
• ব্যাংক স্টেটমেন্ট: আপনার ব্যাংক থেকে গত ছয় মাসের স্টেটমেন্ট সংগ্রহ করতে হবে।
• ব্যাংক সোলভেন্সি সার্টিফিকেট: ব্যাংক থেকে একটি সোলভেন্সি সার্টিফিকেট নিতে হবে।
• ট্রেড লাইসেন্স ও টিন সার্টিফিকেট: ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজনীয় এই কাগজপত্র।
• ভিজিটিং কার্ড (যদি থাকে): আপনার প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড।
• লীভ লেটার: চাকরিজীবীদের জন্য অফিসের ছুটির অনুমতিপত্র।

কেন ফ্লাইওয়ে ট্রাভেল বেছে নেবেন?

ফ্লাইওয়ে ট্রাভেল (IATA) বাংলাদেশে অত্যন্ত পরিচিত এবং বিশ্বাসযোগ্য একটি ট্রাভেল এজেন্সি। তারা দীর্ঘদিন ধরে সফলতার সাথে ইউরোপ এবং অন্যান্য দেশে ভিসা প্রসেসিং সেবা দিয়ে আসছে। ফ্লাইওয়ে ট্রাভেল-এর কিছু সুবিধা হলো:

• বিশ্বস্ততা: ফ্লাইওয়ে ট্রাভেল আইএটিএ স্বীকৃত একটি এজেন্সি হওয়ায় তাদের ওপর আপনি নির্ভর করতে পারেন।
• সাশ্রয়ী খরচ: মাত্র ৮,০০০ টাকায় ভিসা প্রসেসিং সুবিধা দিয়ে থাকে, যা অন্যান্য অনেক এজেন্সির তুলনায় অনেক সাশ্রয়ী।
• দ্রুত সেবা: তারা দ্রুততম সময়ে আপনার ভিসা প্রসেসিং সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
• বিশেষজ্ঞ দল: তাদের দক্ষ ও অভিজ্ঞ দল আপনাকে প্রতিটি ধাপে গাইড করবে।

যোগাযোগের ঠিকানা

ইউরোপ ভিসার জন্য আপনার কাগজপত্র প্রস্তুত থাকলে অথবা কোনো পরামর্শের প্রয়োজন হলে, ফ্লাইওয়ে ট্রাভেলসের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রক্রিয়ায় সহায়তা করবে।

• +8801400001103
• +8801400001101
• +8801400001102
• +8801400001104
• +8801722270001